১/ শুধু পানি দ্বারা নিভানো যায়
২/ওয়াটার টাইপ এক্সটিংগুইসার
৩/ ফোন টাইপ এক্সটিংগুইসার ও বলি
ক্লাশ ফায়ার এর উৎস ঃ
বৈদ্যতিক যন্ত্রপাতি যেমন- মটর, জেনারেটর,কেবল ওয়ারিং সুইচ,সুইচ বোর্ড ইলেকট্রোনিক্স যন্ত্রপাতি,ইত্যাদি।
ক্লাশ আগুন নিভানোর জন্য ব্যবহৃত এক্সটিংগুইসার ঃ
১/ ড্রাই পাউডার কেমিমিক্যালস
২/ কার্বন ডাই অক্সাইড এক্সটিংগুইসার
৩/ কার্বন টেট্রো ক্লোরাইড
আগুন নিভানোর পদ্ধতি ৩ ধরনেরঃ
১/কুলিং পদ্ধতি ঃ পানি দিয়ে ঠান্ডা করে অপসারনের মাধ্যমে আগুন নিভানো হয়।
২/ স্মুদারিং পদ্ধতি ঃ আগুন কে শ্বাসসরুদ্ধ করে নিভানো হয়।
৩/ স্টারভেশন পদ্ধতি ঃ দাহ্য বস্তু অপসারন করে আগুন কে প্রসারিত হওয়া থেকে বিরত রাখা হয়।
আগুন লাগলে কি কি করতে হবে
১/ বিচলিত হয়ে উপস্থিত বুদ্ধি হারাবেন না।আগুন বলে চিৎকার করবেন এবং ফায়ার ফাইটিং চর্চার মাধ্যমে উপরে উল্লেখিত অগ্নি নির্বাপক বস্তু ব্যবহার করবেন।
২/ ফায়া সার্বিস অফিস এ ফোন করে জানাতে হবে।
৩/ বৈদ্যতিক আগুন এর ক্ষেত্রে দ্রুত মেইন সুইচ বন্ধ করবেন।
৪/ তৈল জাতিও ও পানি বৈদ্যতিক আগুনে দিবেন না।
৫/ বৈদ্যতিক আগুনে ভেজা মোটা কাপড় বা কম্বল আগুন এ চাপা দিবেন।
৬/পরনের কাপড়ে আগুন লাগলে মাঠিতে গড়া গড়ি করবেন বা বিজা কম্বল গায়ে দিবেন।
আজকের পোষ্ট এ পর্যন্ত আসা করবো আপনাদের ইলেকট্রিক বিষয়ে সব প্রশ্নের উত্তর দিবার। ওয়ারিং থেকে শুরু করে সব বিষয়ে জান্তে পারবেন। ধাপে ধাপে সব বিষয়ে যান্তে পারবেন।
আমাদের সাইট এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
Onek sundor house Vai
ReplyDeleteসুন্দর
ReplyDelete